কোয়ান্টাম কম্পিউটিং গবেষণায় অর্থায়ন করে গুগল ও নাসা।
কোয়ান্টাম কম্পিউটিং স্টাডিজ বা তথ্যমুলক কম্পিউটিং সিস্টেম (কোয়ান্টাম কম্পিউটার) কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা ১৯৯৪ সাল থেকে বড় মাপের কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এর সপ্ন দেখে আসছে এই আশায় যে, কোয়ান্টাম কম্পিউটার যে কোনো ক্লাসিক্যাল কম্পিউটারের তুলনায় অনেক বেশি দ্রুত নির্দিষ্ট গণনার (কম্পিউটিং) প্রক্রিয়া করতে সক্ষম হবে। জটিল পদার্থবিদ্যা বা রসায়নের সিমিউলেশন সমস্যাগুলো নিখুত ভাবে সমাধান করতে কোয়ান্টাম কম্পিউটিং বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে।
কম্পিউটার চিপের আকার প্রতি ১৮ মাসে অর্ধেকে নেমে আসছে। এভাবে চলতে থাকলে কম্পিউটার চিপের ক্রমাগত ক্ষুদ্র হতে থাকা বিভিন্ন যন্ত্রাংশসমূহ একপর্যায়ে চিরায়ত পদার্থ বিজ্ঞানের পরিবর্তে কোয়ান্টাম বল বিজ্ঞানের নিয়ম সমূহের অধীনে আচরণ করা শুরু করবে। হার্ডওয়্যারের এই মৌলিক পরিবর্তন অনেক ক্ষেত্রে তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞানের সীমানাও নতুন করে নির্ধারণ করেছে।
এটি চিপ ডি-ওয়েভ সিস্টেম কোয়ান্টাম প্রসেসর।
কোয়ান্টাম কম্পিউটার ডিজিটাল ইলেকট্রনিক ট্রানজিস্টর এর উপর ভিত্তি করে।
ডিজিটাল কম্পিউটারের তথ্য বাইনারি ডিজিট (বিট), যা দুই নির্দিষ্ট রাজ্যের (0 বা 1) কোয়ান্টাম গুনতি কোয়ান্টাম বিট (qubits), এনকোড করা. কোয়ান্টাম টুরিং মেশিন যেমন একটি কম্পিউটার একটি তাত্ত্বিক মডেল,
এবং সার্বজনীন কোয়ান্টাম কম্পিউটার হিসাবে পরিচিত হয়।
২০১৬ সালের হিসাবে, প্রকৃত কোয়ান্টাম কম্পিউটারের গঠন এখনো তার শৈশবাবস্থায় রয়েছে। গুগল ও নাসার কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা তাদের পরিচালিত পরীক্ষায় কোয়ান্টাম গণনীয় অপারেশন কোয়ান্টাম বিট একটি খুব ছোট সংখ্যার উপর কার্যকর করে। যা জাতীয় সরকারি পর্যায় ও সামরিক সংস্থা বা বেসামরিক, ব্যবসা, বাণিজ্য, জাতীয় কোয়ান্টাম কম্পিউটিং সাইবার নিরাপত্তা উদ্দেশ্যে ব্যাবহৃত হবে।
কোয়ান্টাম কম্পিউটারের বিকাশ করার প্রচেষ্টায় কোয়ান্টাম কম্পিউটিং গবেষণা অর্থায়ন করে গুগল ও নাসা।
স্ট্যান্ডার্ড ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ও প্রযুক্তি এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তাদের গবেষণালব্ধ ফলাফল যা কোয়ান্টাম কম্পিউটারের এনক্রিপশন ভাঙার সম্ভাবনা বাস্তবতার কাছাকাছি প্রায়।
ধারাবাহিক অনুসন্ধানে পরবর্তী খবর চলবে.........
তথ্য অনুসন্ধানে : আবির দীপ্ত ।,
সূত্র : গুগল ও নাসা।