“ভাল কিছু গান করে শ্রোতাদের অন্তরে বেচে থাকতে চাই আজীবন”রোমিও!
ছোটবেলা থেকেই গান করেন সংগীত শিল্পী সোহেল রোমিও। জন্ম পিরোজপুর জেলায়। সংগীতে হাতেখড়ি ওস্তাদ এম, এ, মান্নান হাওলাদার তারপর ওস্তাদ রামদাশ গুপ্ত এর কাছে তালিম নিয়েছেন রোমিও। সবশেষে ঢাকায় ওস্তাদ সঞ্জীব দের কাছে গান শিখছেন সোহেল রোমিও। সংঙ্গীতে তার অনুপ্রেরনা বড় ভাই, মা ও বোন। ১৯৯৮ইং সালে সরাসরি অডিশন এর মাধ্যমে বাংলাদেশ টেলিভিশনে তালিকা ভু্ক্ত হন রোমিও।
বেশ কয়েক বছর ধরেই মিউজিক ইন্ডাট্রিতে গান করছেন তিনি, সেই সাথে রয়েছে তার সুরেলা কন্ঠের তিনটি অসাধারন মিউজিক অ্যালবাম। প্রথম অ্যালবাম শিরোনাম “তুমি নেই বলে” বেরিয়েছে সানিয়ান ইলেক্টনিক্স থেকে বেশ কয়েক বছর হল। এরপর দ্বিতীয় অ্যালবাম শিরোনাম “তুমি আমি যে যাই হারিয়ে” বের হয় লেজার ভিষন থেকে, রোমিওর সব শেষ অ্যালবাম “দুঃখ দিওনা” শিরোনামে বের হয় কিছুদিন আগেই। এছাড়াও মঞ্চ সংগীতেও রয়েছে তার বিশেষ দক্ষতা। নিয়মিত মঞ্চে সংগীত পরিবেশন করে দেশে ও দেশের বাইরে ব্যাপক জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছেন তিনি।
কিছুদিন আগে জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক রাজেশে ও এম রহমান রানার কথায়, মুশফিক লিটুর সংগীতে, “তাজমহল” শিরোনামে একটি মিউজিক ভিডিও নির্মান করেন সোহেল রোমিও। বেশ কয়েক দিনের মধ্যেই ব্যাপক দর্শক জনপ্রিয়তা পায় গানটি।
সোহেল রোমিও গানকে তার অন্তরের গভীরে লালন করেন। এ প্রসঙ্গে রোমিও বলেন,
আমার মেধা ও সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে গান করে যেতে চাই আজীবন এবং সঙ্গীত প্রেমিকদের জন্য তা উজার করে দিতে চাই। গান নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা জানতে চাইলে রোমিও বলেন, ভাল কিছু গান করে শ্রোতাদের অন্তরে বেচে থাকতে চাই আজীবন।
রোমিওর এই গানটি বিশেষ ভাবে প্রচার করছে বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন মিউজিক টেলিভিশন এটিএন মিউজিক ডট টিভি সহ বিভিন্ন স্যাটেলাইট চ্যানেল।
গানটিতে আধুনিক প্রযুক্তি সহ র্যাপ ফিউশন ব্যাবহার করা হয়েছে যা দর্শকদের বিশেষ রকম বিনোদন দেবে। গানটির ভিডিও পরিকল্পনা করেছেন রাজেশ ও ক্যামেরায় ছিলেন খোকন।
দেখুন ইউটিউবে সেহেল রোমিওর গানটি :