‘গেরিলা’ অবৈধ ভাবে প্রচার করছে ‘বঙ্গ বিডি ডটকম’!
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক ‘গেরিলা’ সিনেমা অনলাইনে অনুমতি ছাড়া প্রচার করায় ‘বঙ্গ বিডি ডটকম’ নামের একটি অনলাইন চ্যানেলের বিরুদ্ধে মামলা করবেন মুক্তিযোদ্ধা ও এ ছবির নির্মাতা নাসির উদ্দীন ইউসুফ। ‘গেরিলা’ ছবিটি ২০১১ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হয়।
নাসির উদ্দীন ইউসুফ জানান,
সম্প্রতি আকস্মিক ভাবে "বঙ্গ বিডি ডটকম" এ আমার কন্যা এশা ইউসুফ প্রযোজিত ও আমার পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র "গেরিলা" অবৈধভাবে প্রদর্শিত হতে দেখে আমি হতবাক হই। কোন প্রকার অনুমতি ব্যাতিরকে "গেরিলা" চলচ্চিত্র শুধুমাত্র bongo Bd.comএ ৬ লক্ষের বেশী দর্শক দেখেছে। এই প্রদর্শনীর বিনিময়ে উক্ত পোর্টাল বৃহৎ অংকের অর্থ উপার্জন করেছে যা সম্পূর্ণ রূপে অবৈধ। কি করে একটি পোর্টাল এই ধরণের অবৈধ কর্মে লিপ্ত তা আমার বোধগম্য নয় । জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরুস্কার প্রাপ্ত ও দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় ছবি "গেরিলা" আমাদের অনুমতি ছাড়া প্রতি বছর জাতীয় দিবস গুলোতে দেশের সর্বত্র অব্যবসায়িক ভিত্তিতে প্রদর্শিত হয় যা আমদের জন্য গৌরবের ঘটনা। লক্ষ লক্ষ মানুষ এই চলচ্চিত্রটিকে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক হিসেবে বিবেচনা করে যা আমাদের পরম প্রাপ্তি। কিন্তু সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক একটি প্রতিষ্ঠান " bongo Bd.com" আমাদের অনুমতি ব্যতিরেকে গেরিলা চলচ্চিত্র দীর্ঘ সময় ধরে তাদের পোর্টালে প্রদর্শন করে লক্ষ লক্ষ টাকা অবৈধ ভাবে উপার্জন করছে যা আইন পরিপন্থী ও অমার্জনীয় অপরাধ। আমি এই অবৈধ প্রদর্শনীর জন্য bongo Bd.com'র বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সর্বসাধারণের জ্ঞাঁতার্থে জানাচ্ছি যে ২০১১ সালে গেরিলা মুক্তির ১মাসের মধ্যে ছবিটি পাইরেসির কবলে পড়ে। এতে করে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বিনিয়োগকৃত অর্থ আর ফেরত পাওয়া যায়নি। কিন্তু জনগন গেরিলা চলচ্চিত্রটাকে নিজেদের সম্পদ মনে করে প্রায় প্রতিদিন কোথাও না কোথাও উন্মুক্ত প্রদর্শনী করছে যা আমাদের কাছে আশীর্বাদ। সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান: পাইরেসি প্রতিহত করে ধংসের হাত থেকে চলচ্চিত্র শিল্প রক্ষা করুন। জয় বাংলা।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরুস্কার প্রাপ্ত ও দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় ছবি “গেরিলা” আমাদের অনুমতি ছাড়া প্রতি বছর জাতীয় দিবস গুলোতে দেশের সর্বত্র অব্যবসায়িক ভিত্তিতে প্রদর্শিত হয় যা আমাদের জন্য গৌরবের ঘটনা। লক্ষ লক্ষ মানুষ এই চলচ্চিত্রটিকে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক হিসেবে বিবেচনা করে যা আমাদের পরম প্রাপ্তি।কিন্তু সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক এ প্রতিষ্ঠান আমাদের অনুমতি ছাড়াই ‘গেরিলা’ চলচ্চিত্র দীর্ঘ সময় ধরে তাদের পোর্টালে প্রদর্শন করে লক্ষ লক্ষ টাকা অবৈধ ভাবে উপার্জন করছে যা আইন পরিপন্থী ও অমার্জনীয় অপরাধ। আমি এই অবৈধ প্রদর্শনীর জন্য এ অনলাইনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি
২০১১ সালে ‘গেরিলা’ মুক্তির ১মাসের মধ্যে ছবিটি পাইরেসির কবলে পড়ে।এতে করে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বিনিয়োগকৃত অর্থ আর ফেরত পাওয়া যায়নি। কিন্তু জনগণ ‘গেরিলা’ চলচ্চিত্রকে নিজেদের সম্পদ মনে করে প্রায় প্রতিদিন কোথাও না কোথাও উন্মুক্ত প্রদর্শনী করে আসছে।